last data update: 2011/10/14, 22:04
Website loading time
during the test: 2.06 s
cable connection (average): 3.18 s
DSL connection (average): 4.3 s
modem (average): 63.52 s
HTTP headers
HTTP/1.1 200 OK
Server: nginx
Date: Sat, 15 Oct 2011 05:04:34 GMT
Content-Type: text/html; charset=UTF-8
Connection: close
Vary: Accept-Encoding
Vary: Cookie
X-hacker: If you're reading this, you should visit automattic.com/jobs and apply to join the fun, mention this header.
X-Pingback: http://aktushuk.wordpress.com/xmlrpc.php
Link:
Last-Modified: Sat, 15 Oct 2011 05:04:34 +0000
Cache-Control: max-age=300, must-revalidate
X-nananana: Batcache
Information about DNS servers
aktushuk.wordpress.com | CNAME | lb.wordpress.com | IN | 14400 |
Received from the first DNS server
Request to the server "aktushuk.wordpress.com"
Received 40 bytes from address 87.117.237.205#53 in 83 ms
Request to the server "aktushuk.wordpress.com"
You used the following DNS server:
DNS Name: ns1.rapidswitch.com
DNS Server Address: 87.117.237.205#53
DNS server aliases:
Host aktushuk.wordpress.com not found: 5(REFUSED)
Received 40 bytes from address 87.117.237.205#53 in 86 ms
Received from the second DNS server
Request to the server "aktushuk.wordpress.com"
Received 40 bytes from address 87.117.237.66#53 in 86 ms
Request to the server "aktushuk.wordpress.com"
You used the following DNS server:
DNS Name: ns2.rapidswitch.com
DNS Server Address: 87.117.237.66#53
DNS server aliases:
Host aktushuk.wordpress.com not found: 5(REFUSED)
Received 40 bytes from address 87.117.237.66#53 in 83 ms
Subdomains (the first 50)
Typos (misspells)
zktushuk.wordpress.com sktushuk.wordpress.com wktushuk.wordpress.com qktushuk.wordpress.com ajtushuk.wordpress.com amtushuk.wordpress.com altushuk.wordpress.com aotushuk.wordpress.com aitushuk.wordpress.com akrushuk.wordpress.com akfushuk.wordpress.com akgushuk.wordpress.com akyushuk.wordpress.com ak6ushuk.wordpress.com ak5ushuk.wordpress.com aktyshuk.wordpress.com akthshuk.wordpress.com aktjshuk.wordpress.com aktishuk.wordpress.com akt8shuk.wordpress.com akt7shuk.wordpress.com aktuahuk.wordpress.com aktuzhuk.wordpress.com | aktuxhuk.wordpress.com aktudhuk.wordpress.com aktuehuk.wordpress.com aktuwhuk.wordpress.com aktusguk.wordpress.com aktusbuk.wordpress.com aktusnuk.wordpress.com aktusjuk.wordpress.com aktusuuk.wordpress.com aktusyuk.wordpress.com aktushyk.wordpress.com aktushhk.wordpress.com aktushjk.wordpress.com aktushik.wordpress.com aktush8k.wordpress.com aktush7k.wordpress.com aktushuj.wordpress.com aktushum.wordpress.com aktushul.wordpress.com aktushuo.wordpress.com aktushui.wordpress.com ktushuk.wordpress.com atushuk.wordpress.com | akushuk.wordpress.com aktshuk.wordpress.com aktuhuk.wordpress.com aktusuk.wordpress.com aktushk.wordpress.com aktushu.wordpress.com katushuk.wordpress.com atkushuk.wordpress.com akutshuk.wordpress.com aktsuhuk.wordpress.com aktuhsuk.wordpress.com aktusuhk.wordpress.com aktushku.wordpress.com aaktushuk.wordpress.com akktushuk.wordpress.com akttushuk.wordpress.com aktuushuk.wordpress.com aktusshuk.wordpress.com aktushhuk.wordpress.com aktushuuk.wordpress.com aktushukk.wordpress.com |
Location
IP: 76.74.254.120, 76.74.254.123, 72.233.2.58, 72.233.69.6, 74.200.243.251, 74.200.244.59
continent: NA, country: United States (USA), city: Plano
Website value
rank in the traffic statistics:
There is not enough data to estimate website value.
Basic information
website build using CSS
code weight: 430.21 KB
text per all code ratio: 91 %
title: aktushuk
description:
keywords:
encoding: UTF-8
language: en
Website code analysis
one word phrases repeated minimum three times
two word phrases repeated minimum three times
three word phrases repeated minimum three times
B tags
U tags
I tags
images
file name | alternative text |
---|---|
icon_sad.gif?m=1305450769g | :( |
p-18-mFEk4J448M.gif?labels=%2Clanguage.en%2Ctype.wpcom | |
p?cj=1c1=2&c2=7518284 | |
b.gif?v=noscript |
headers
H1
aktushuk
H2
এতো কাছে ভুদা থাকলে ধোন খাড়া না হয়ে পারে না
অফিস থেকে ফিরে বাসায় মধ্য বয়সী সুন্দরি মোটা তাজা বেশ বড় বড় দুধওয়ালি এক নতুন মহিলাকে দেখে জিজ্ঞ্যেস করলাম, কি ব্যাপার এ কে? বউ জবাব দিল যে, কাজের মানুষ লাগবে নাকি খুঁজতে এসেছিল। কোথাও কেউ নেই, আগে এক বাসায় কাজ করত তারা এখান থেকে চলে গেছে। এখন এ যাবে কোথায় তাই রেখে দিলাম, বলেছি থাক এখানে। আমার বাসায় রিনা আছে, কাজেই অন্য কারো যদি লাগে সেখানে চলে যাবি। বেশ ভালই করেছ। তা ওর গায়ের ব্লাউজটা দেখেছ? যে বাসায় থাকতো তারা কি এই ভাবেই রেখেছে, একটা ব্লাউজও দেয়নি? অন্তত তোমার একটাই দাও। দেখেছি, কিন্তু আমার ব্লাউজ ওর লাগবে না। দেখি কাল বাজারে গেলে একটা এনে দিব। হ্যাঁ তাই দিও, এমনি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে মনে হয়। তা এর নাম কি? হেনা। কথা বলতে বলতে কাপড় বদলে হাত মুখ ধুয়ে খেতে বসেছি এমন সময় হেনা এসে জিজ্ঞ্যেস করলো আপা ছাদের কাপড়গুলি নিয়ে আসি? যা দেখ, শুকিয়ে থাকলে নিয়ে আয়। তখন একটু ভাল করে দেখলাম, বয়স একটু ভাটা পড়লেও এক কালে সুন্দরিই ছিল। দুধগুলি ব্লাউজ ছিঁড়ে শাড়ির আঁচলের উপর দিয়ে বেরিয়ে আসতে চাইছে। তখন তেমন কিছু মনে হয়নি, বউকে কাল রাতে একবার আবার সকালে ঘুম ভাঙ্গার পরে এক বার ইচ্ছা মত চুদেছি কাজেই ধোন খাড়াবার প্রশ্নই আসে না। যাচ্ছে এভাবে। রাত হলেই বউ আছে, তাকে চুদি আর ওই হেনার দিকে তাকাবার দরকার হয়নি। কয়েক দিন পরে হঠাত করেই ফোন এলো যে বউয়ের ভাই আসছে সিঙ্গাপুর থেকে, তাকে বাড়ি যেতে হবে। এদিকে আবার হেনার কোন কাজের সন্ধান হচ্ছে না। কি আর করা যাবে থাকুক। আমি এসে তারপর দেখি। সেলিম সাহেবের বউ বলেছিল একজন মানুষের কথা। উনি এলে দেখব, আমি ঘুরে আসি। রিনা আছে অসুবিধা হবে না। দুদিন পরেই ছোট ভাই এসে বউকে নিয়ে গেল। এর ঠিক দুই দিন পর এক কাজে বেশ অনেক দূর হাঁটাহাঁটি করতে হলো। অনেক রাতে বাসায় ফিরলাম। হেনা জিজ্ঞ্যেস করলো, ভাই এতো দেরি করে ফিরলেন আজ? হ্যাঁ, বলিস না, অনেক দূরে এক গ্রামে গেছিলাম। সেখানে আবার রিকশা টিকসা কিছু নেই। কাঁচা মাটির রাস্তা দিয়ে সারা দিন হাঁটাহাঁটি করে কাহিল হয়ে গেছি। যান, আপনে হাত মুখ ধুইয়া আসেন, আমি ভাত তরকারি গরম করি। খেয়ে সিগারেট জ্বালিয়ে একটু টিভির সামনে বসলাম। রিনা আগে থেকেই কার্পেটে বসে টিভি দেখছিল। রিনাও বেশ দেখতে শুনতে খারাপ না। বড় বড় দুধ কামিজের বাধ মানতে চায় না, ওড়না ছেড়ে মাঝে মাঝেই বেরিয়ে আসতে চায়। হেনা আসার পর রিনা একটু আরাম পেয়েছে। এর মধ্যে হেনা রান্নাঘরের কাজ সেরে এসে রিনার পাশে বসল। এদিকে আমার সমস্ত শরীর বিশেষ করে দুই পা ব্যাথায় টনটন করছে, কোমরেও কেমন লাগছে। সোফার হাতলে হেলান দিয়ে একটু কাত হয়ে টিভি দেখছি। একটা বাংলা সিনেমা চলছে। রিনাকে বললাম, এই রিনা আমার পা গুলি একটু টিপে দেতো। সারা দিনের ক্লান্তির পর রিনার পা টেপার আরামে চোখ প্রায় বন্ধ হয়ে আসছে। হেনা বলল যান ভাই শুয়ে পড়েন, আপনেরে খুব ক্লান্ত লাগতেছে। হ্যাঁ যাই, আর একটু টিপে দিক। ওই ছেমরি ভাল কইরা টিপ। এমনে টিপে নাকি, সর তুই আমারে দে, দেখ কেমনে টিপে। বলেই ধাক্কা দিয়ে রিনাকে সরিয়ে দিয়ে ও নিজেই টেপা শুরু করল। হেনার উষ্ণ স্পর্শ পেয়েই সমস্ত শরীরে কেমন যেন একটা ভাব হলো। একটু পরেই সিনেমা শেষ। রিনা বলল আমি যাই শুই, বলেই উঠে চলে গেল। আমার ঘুম আসতে চাইছে। হেনাকে বললাম চল আমি শুই আর তুই পা টিপে দে। ঘুমিয়ে পরি। হ, তাই করেন, আপনের ঘুম আইতেছে বুঝছি। বিছানায় এসে শুয়ে পড়লাম। হেনা খাটের নিচে বসে হাঁটু পর্যন্ত পা টিপে দিচ্ছে। কিরে আর একটু উপরে দে না? বলার পর ও লুঙ্গির উপর দিয়ে টিপতে লাগল। আমি লুঙ্গিটা কোমর পর্যন্ত উঠিয়ে দিলাম। দে এবার কোমরে দে। এর মধ্যে এ পাশ ও পাশ করতে করতে লুঙ্গির গিঁট খুলে গেছে, কোন ভাবে কোমরে পেঁচিয়ে আছে। কোমর টিপা হলে আবার চিত হয়ে বললাম, দে আবার একটু এখানে দে, বলে কোমরের নিচে রান দেখিয়ে দিলাম। লুঙ্গিতো আগেই উঠান ছিল। ওই ফাঁকে ধোন মিয়া বের হয়ে আছে। আমি বুঝতে পারছি খাড়া হচ্ছে। আস্তে আস্তে আমার মনে কাম ভাব জেগে উঠছে। ধোন বাবু খাড়া হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে হেনার দুধের সাথে ছোঁয়া লাগছে। প্রতি রাতে অন্তত এক বার চুদি। তার মধ্যে আজ দুই রাত কোন চুদা চুদির কারবার নেই, ধোনের কি দোষ? এতো কাছে ভুদা থাকলে ধোন খাড়া না হয়ে পারে না। তার পর আবার মাঝে মাঝে অচেনা নতুন দুধের ছোঁয়া লাগছে। ধোন এক্কেবারে খাড়া মাস্তুলের মত হয়ে গেছে। ঘরে কোন লাইট নেই। পাশের ঘরে যেখানে খাবার টেবিল ওখানে লাইট জ্বলছে, তার থেকে যা আলো আসছে। চোখ মিটমিট করে দেখি হেনা মাঝে মাঝে ধোনের দিকে তাকায় আবার পায়ের দিকে। হাতেও কেমন একটা ছন্দহীন গতি, প্রায়ই থেমে যেতে চায়। বুঝলাম খাড়া ধোন দেখে ওর মনে কিছু ওলট পালট হচ্ছে। এবার ওর দিকে কাত হয়ে শুতেই ধোন গিয়ে লাগলো একেবারে দুধের সাথে। হাতটা টেনে ধোন ধরিয়ে দিয়ে বললাম এবার এটা একটু টিপে দে। ধরিয়ে দিতেই হেনা এমন ভাবে ধোন ধরলো আর ছাড়তে চাইছে না, ক্রমেই হাতের চাপ বাড়ছে। টেপাতো দূরের কথা ধোন ছাড়তেই চাইছে না। দেখি ও কি করে। বেশ কিছুক্ষন কেটে গেল। নাহ, কোন পরিবর্তন নেই, এক ভাবে লোহার মত শক্ত খাড়া ধোন ধরেই আছে। কিরে ধরে রেখেছিস কেন, টিপে দে। এইটা আবার কেমনে টিপে? কেন এই এতক্ষন যে ভাবে টিপলি। আচ্ছা থাক টিপতে হবে না, তুই এই রকম কর, বলে খ্যাঁচা দেখিয়ে দিতে চাইলাম। কিন্তু ও কিছুতেই হাত ঢিল দিচ্ছে না। বুঝলাম কত দিনের উপোষি কে জানে। উঠে বসে লুঙ্গিটা এক পাশে সরিয়ে রাখলাম, দরজা খোলা দেখে হঠাত রিনার কথা মনে হলো। না ও এতোক্ষনে ঘুমিয়ে পড়েছে, কাজেই ভয় নেই। এদিকে হেনা ধোন ধরেই রেখেছে কাজেই আমি বেশি সরতেও পারছি না। ওই ভাবেই ওকে ধরে আমিও ওর পাশে নিচে নেমে কার্পেটের উপর বসে টান দিয়ে শাড়ির আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের হুক খুলে ফেললাম। বাব্বা এতো বড় দুধ! মনে হয় যেন দুইটা ফুটবল ঝুলছে। দেখে অবাক হলাম। ওর শ্বাস বইছে খুব দ্রুত, শব্দ পাচ্ছি। দুধে হাত দিয়েই দেখি বোঁটাগুলি বুলেটের মত শক্ত হয়ে আছে। কিছুক্ষন টিপলাম। ও কিন্তু ধোন ছাড়ছে না। ক্রমেই চাপ বাড়ছে। ধোনের মাথায় ব্যাথা পাচ্ছি। খাড়া ধোন এমনভাবে চেপে ধরলে মাথায় ব্যাথা লাগে। ওটা এমন করে ধরে রেখেছিস কেন? তোর লাগলে বল দিয়ে দেই। এত বড় দুধ জীবনে দেখিনি। একটু খেতে ইচ্ছা হলো। বুলেটের মত শক্ত একটা বোঁটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম আর ও ঝাকি দিয়ে উঠল। আবার আর একটা চুষলাম। একটা একটা করে চুষছি আর হাতে টিপছি। এবার বিশাল দুই দুধ ধরে দুই বোঁটা এক সাথে নিয়ে চুষলাম। দুই হাত দিয়ে দুধের দু পাশ থেকে চেপে রেখেছি যেন বোঁটা সরে না যায়। দুই বোঁটা এক সাথে চুষা শুরু করতেই হেনা আর ঠিক থাকতে পারলো না। উহ উহ করছে, আর ওদিকে ধোনের উপর চাপ আরো বেশি হচ্ছে। না আর দেরি করা যায় না। ধোনের মাথা দিয়ে গরম শিরা গড়াচ্ছে। দুধ ছেড়ে দিয়ে ওকে শুইয়ে দিলাম। এই এতক্ষনে হেনা ধোন ছেড়ে দিল। ব্লাউজতো আগেই খোলা শুধু গায়ে আছে, কিন্তু দুই পাশে ঝুলছে। শাড়ি পেটিকোট উপরে উঠিয়ে দিতেই ও নিজে থেকে দুই পায়ের হাঁটু ভেঙ্গে উপরে তুলে পা ফাঁক করে দিল। আমি ওর ভুদার সামনে ধোন নিয়ে এক হাতে ধোনের মাথা দিয়ে ওর ভুদায় লাগাতেই দেখি সাগরের স্রোত বইছে, ভেজা চুপচুপে। কিছুক্ষন ভুদার দুই ঠোঁটের উপরে ঘসাঘসি করলাম, বিশেষ করে উপর ঠোঁটের সঙ্গযোগ যেখানে। ওদিকে ওর কোমর কেঁপে কেঁপে উঠছে। ঘসতে ঘসতেই পুচুত করে কাম রসে ভেজা ভুদার ভিতর মাথাটা ঢুকে গেল। আর দেরি করলাম না, দিলাম এক ঠাপ। এক ঠাপেই হেনার কুয়ার মধ্যে আমার বিখ্যাত ৮ ইঞ্চি ধোনের সবটুকই পক করে ঢুকে গেল। হেনা উহহহ বলে সুখের একটা মৃদু চিতকার দিল। কিছুক্ষন এই ভাবে ধরে রাখলাম, মাঝে মাঝে ধোন দিয়ে চাড়া দিচ্ছি। ও বলল কত্ত বড়!!! ওহহহহহহহহহ। এই বার শুরু করলাম ঠাপানি, মিনিটে ৫০/৬০ এর কম না। অনেকক্ষন ঠাপ মারলাম। কিরে কেমন লাগছে? খুব ভাল ভাইজান। এই বার ওর বুকে শুয়ে পড়লাম। পিঠটা একটু বাঁকা করে বিশাল দুই দুধের মাঝে মাথা রেখে ওকে দুই হাত দিয়ে জাপটে ধরে আবার কিছুক্ষন ঠাপ মারলাম। ওর ভুদা থেকে ফচফচ ফচফচ শব্দ হচ্ছে। এবার মাথাটা উঠিয়ে ওর কানের কাছে মুখ এনে জিজ্ঞ্যেস করলাম কত দিন পর ঠাপ খেলি? এই ধরেন আপনাগো এইখানে যতদিন ধইরা আইছি। তার মানে এর আগের সাহেব তরে চুদতো? হ, রোজ না হইলেও ২/৩ দিন পরে পরেই। ওই বেগম সাব খুব কড়া। এই বেগম সাহেবের মত নরম না। তয় বেগম সাবতো চাকরী করে। উনি যখন বাসায় থাকত না তখন সুযোগ পাইলেই সাহেব আমারে ডাইকা বিছানায় যেইখানে বেগম সাহেবরে চুদে, ওইখানে নিয়া যাইত। নিয়া কি করত? কোন জবাব নেই। কিরে কথা বলছিস না কেন? চুদত? তাইলে কি বসাইয়া রাখত নাকি, এইডা আপনে বুঝেন না? এমন সময় রিনা ডাকল আফা, ও আফা, আপনে কই গেলেন? ডাকতে ডাকতেই খোলা দরজা দিয়ে ঢুকেই মেঝেতে প্রায় নগ্ন আমাদের যুগ্মভাবে দেখেই চট করে বের হয়ে গেল। আমি তাড়াতাড়ি হেনার ভুদা থেকে ধোন বের করে লুঙ্গি না নিয়েই ঘর থেকে বের হলাম। রিনার উপর আমার অনেক দিনের লোভ ছিল, যে খাড়া দুধ! শুধু বৌয়ের বাড়ির এলাকার মানুষ বলে মান সন্মানের ভয়ে কিছু করিনি আর তা ছাড়া ওর বোনতো আর অভুক্ত রাখেনি। যখন যা চেয়েছি তাই দিয়েছে। ঘরের খেয়ে পেট ভরলে কি আর হোটেলের খাবারে মন চায়? কিন্তু আজ? এখন উপায় কি? কোন সাক্ষী রাখা যাবে না। যেভাবেই হোক ওকেও এর মধ্যে জড়াতে হবে নইলে ওর আফা এলেই বলে দিবে। ঘর থেকে বের হয়েই সোজা ওর ঘরে গিয়ে ওকে ধরে টেনে নিয়ে আসতে চাইলাম। ও কিছুতেই আসবে না। আমার লুঙ্গি ছাড়া নগ্ন শরিরের দিকে দেখেই বললো আমি যাবো না। আয়, জোর করেই টেনে নিয়ে এলাম। এখানে এসে দেখি হেনাকে যেভাবে রেখে গেছি ও ওই ভাবেই পড়ে আছে। আমাদের দেখে উঠে রিনার কামিজের চেইন ধরে টেনে জোরাজোরি করে খুলে ফেললো। রিনা খুবই জোরাজোরি করছিলো কিন্তু হেনার জোরের সাথে পেরে উঠেনি। কামিজ খোলার সাথে সাথেই হেনা আমাকে বলল, ভাইজান আপনে অর দুধে চুষন দেন, দেখেন কেমনে ঠান্ডা হয়। তাই করলাম, ওর দুধের বোঁটাগুলি বেশ বড় বড়। রিনা সাথে সাথে দুই হাতে দুধ ঢেকে রাখতে চাইল কিন্তু হেনা আবার ওর একটা হাত চেপে ধরে রাখল। আমি আর দেরি না করে ওর অন্য হাত ধরে রেখে একটা বোঁটা মুখে পুরে দিলাম, চুষতে খুব আরাম। রিনা টেনে ছাড়িয়ে নিতে চাইলেই দিলাম এক কামড়। আর এক হাতে ওর অন্য দুধ টিপতে লাগলাম। দুধে কামড় খেয়ে ও নিস্তেজ হয়ে গেল। ওর দুধ বেশি জোরে টিপা যাচ্ছে না, ভিতরে বিচি, নতুন দুধতো, কেউ এখনো টিপেওনি বা চুষেওনি। আমি রিনার দুধ চুষছি আর ওদিকে হেনা রিনার পাজামা খুলে ওর ভুদা হাতিয়ে দিচ্ছে। একটু পরে হেনা বলল নেন ভাইজান দেখেন, এই বার ওরে দেন, দেখেন ভিজা গেছে। হাত দিয়ে দেখি সত্যিই ভিজে গেছে, জোয়ার এসেছে। দুধ ছেড়ে রিনার দুই পায়ের ফাঁকে বসলাম। এর মধ্যে জোরাজোরি করতে করতে ধোন মিয়া একটু ঝিমিয়ে পড়েছিল, দুধ খেয়ে আবার জেগে উঠেছে। রিনার ভুদা ফাঁক করে ধরে ধোনের মাথা দিয়ে ঠ্যালা দিলাম কিন্তু নতুন ভুদার ভিতর সহজে ঢুকল না। আরো জোরে ঠ্যালা দিয়ে ঢুকাতে হলো, তাও শুধু মাথাটা ঢুকল। আর রিনা ব্যাথায় উহ বলে উঠল। হেনা বলে এই মাগী চুপ, দেখ এহন বুঝবি কেমন মজা লাগে। রিনার আর কোন সাড়া নেই, চুপ করে পড়ে আছে। এই বার আস্তে আস্তে ঠ্যালা দিয়ে দিয়ে পুরোটা ঢুকিয়ে দিলাম। ইসসসসসসস নতুন ভুদার মজাই আলাদা! এক্কেবারে টাইট, যেন ধোন মিয়াকে কামড়ে ধরে রাখতে চাইছে। শুরু করলাম ঠাপানি। মাগী প্রথমে একটু কোত কোত করে ছিল, ঠাপানি খেয়ে থেমে গেছে। অনেকক্ষন ঠাপানর পর হেনা বলল, দেন ভাই এই বার আমারে আর একটু দেন। আমার আর বেশি লাগব না, একটুখানি হইলেই হইবো। রিনার ভুদা ছেড়ে হেনার ভুদায় ঢুকিয়ে দিযে আবার ঠাপালাম কিছুক্ষন। হেনার পুরানা ভুদা ঢিল হয়ে গেছে, বেশি মজা পাচ্ছিলাম না। কিরে তর হয়েছে? কন জবাব পেলাম না তবুও এখন রিনার ভুদাই মজা লাগছে। তাই হেনার ভুদা থেকে ধোন টান দিয়ে বের করে দিলাম রিনার ভুদায় ঢুকিয়ে। একটু ঠাপানো্র পর মাল বের হবার সময় হলো। হেনাকে জিজ্ঞ্যেস করলাম, শিরা খাবি কে? কি ভাই মাল বাইর হইবো? হ্যাঁ। অর ভিতরে দিয়েন না, ওর নতুন ভুদা। গাভীন হইয়া যাইব, শেষে এক বিপদে পড়বেন, আমার ভিতরে দেন। ওই মাগী ছাড়, ভাইজানের ধোন ছাইরা দে, দেন ভাই আমারে দেন। বলেই জোর করে রিনার ভুদা থেকে ধোন টেনে বের করে নিজের ভুদায় ঢুকিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞ্যেস করলাম তুই যে নিবি তোর পেট হবে না? পেট বাজতে দিলেতো? দেহেন কি করি। আপনে খালি অর দুধ চুষতে থাকেন। কিছুক্ষন ঠাপ দেয়ার পর যখন মাল বেরিয়ে আসার আগে ধোনের চরম অবস্থা, চরম লোহার মত শক্ত হয়ে গেল ঠিক তখনি হঠাত করেই ভুদা থেকে ঝটকা দিয়ে ধোন বের করে মুখে ভরে চুষছে আর ধোনের গোড়া ধরে খেঁচতে লাগল। আর সাথে সাথেই চিরিক চিরিক করে মনে হলো আধা কাপের মত ধাতু বের হয়ে গেল। ধাতু বের হবার পর ধোনের কাঁপুনি থামলে মুখ থেকে ধোন বের করে ঢোক গিলে সব মাল খেয়ে নিল আর আমাকে রিনার দুধ ছেড়ে দিতে বলেই রিনার মাথা ধরে টেনে এনে ধোনটা ওর মুখে ভরে দিতে চাইল। রিনা মুখ খুলছে না। দাঁত কামড়ে আছে, মুখ খুলতে চাইছে না। নে মাগী খাইয়া দেখ, এ আবার আলাদা মজা। মুখের দুই পাশের চোয়ালে চাপ দিয়ে মুখ খুলে পট করে ও নিজেই ধরে ধোনটা রিনার মুখে ভরে বলল, নে এবার চুষ আচুদা মাগী। চুইষা দেখ কত মজা। জীবনেতো কোন দিন ধোন খাইয়া দেখস নাই, বুঝবি কেমনে। খা, কাইল আবার যখন চুদবো তখন তুই মাল খাবি, দেখবি কেমন মজা।
নটি শটি জোকস . . .
জুলি
লেসবিয়ান সেক্স কাহিনী
মাই গুলো
হাড়ভাঙ্গা খাটুনি
ধবধবে ফর্সা
ওর নাম তৃষ্ণা
বাসায় নেই
ধর্ষন করবো
কেউ জানবে না
Categories
Aktushuk
Recent Posts
Top Rated
H3
এতো কাছে ভুদা থাকলে ধোন খাড়া না হয়ে পারে না
অফিস থেকে ফিরে বাসায় মধ্য বয়সী সুন্দরি মোটা তাজা বেশ বড় বড় দুধওয়ালি এক নতুন মহিলাকে দেখে জিজ্ঞ্যেস করলাম, কি ব্যাপার এ কে? বউ জবাব দিল যে, কাজের মানুষ লাগবে নাকি খুঁজতে এসেছিল। কোথাও কেউ নেই, আগে এক বাসায় কাজ করত তারা এখান থেকে চলে গেছে। এখন এ যাবে কোথায় তাই রেখে দিলাম, বলেছি থাক এখানে। আমার বাসায় রিনা আছে, কাজেই অন্য কারো যদি লাগে সেখানে চলে যাবি। বেশ ভালই করেছ। তা ওর গায়ের ব্লাউজটা দেখেছ? যে বাসায় থাকতো তারা কি এই ভাবেই রেখেছে, একটা ব্লাউজও দেয়নি? অন্তত তোমার একটাই দাও। দেখেছি, কিন্তু আমার ব্লাউজ ওর লাগবে না। দেখি কাল বাজারে গেলে একটা এনে দিব। হ্যাঁ তাই দিও, এমনি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে মনে হয়। তা এর নাম কি? হেনা। কথা বলতে বলতে কাপড় বদলে হাত মুখ ধুয়ে খেতে বসেছি এমন সময় হেনা এসে জিজ্ঞ্যেস করলো আপা ছাদের কাপড়গুলি নিয়ে আসি? যা দেখ, শুকিয়ে থাকলে নিয়ে আয়। তখন একটু ভাল করে দেখলাম, বয়স একটু ভাটা পড়লেও এক কালে সুন্দরিই ছিল। দুধগুলি ব্লাউজ ছিঁড়ে শাড়ির আঁচলের উপর দিয়ে বেরিয়ে আসতে চাইছে। তখন তেমন কিছু মনে হয়নি, বউকে কাল রাতে একবার আবার সকালে ঘুম ভাঙ্গার পরে এক বার ইচ্ছা মত চুদেছি কাজেই ধোন খাড়াবার প্রশ্নই আসে না। যাচ্ছে এভাবে। রাত হলেই বউ আছে, তাকে চুদি আর ওই হেনার দিকে তাকাবার দরকার হয়নি। কয়েক দিন পরে হঠাত করেই ফোন এলো যে বউয়ের ভাই আসছে সিঙ্গাপুর থেকে, তাকে বাড়ি যেতে হবে। এদিকে আবার হেনার কোন কাজের সন্ধান হচ্ছে না। কি আর করা যাবে থাকুক। আমি এসে তারপর দেখি। সেলিম সাহেবের বউ বলেছিল একজন মানুষের কথা। উনি এলে দেখব, আমি ঘুরে আসি। রিনা আছে অসুবিধা হবে না। দুদিন পরেই ছোট ভাই এসে বউকে নিয়ে গেল। এর ঠিক দুই দিন পর এক কাজে বেশ অনেক দূর হাঁটাহাঁটি করতে হলো। অনেক রাতে বাসায় ফিরলাম। হেনা জিজ্ঞ্যেস করলো, ভাই এতো দেরি করে ফিরলেন আজ? হ্যাঁ, বলিস না, অনেক দূরে এক গ্রামে গেছিলাম। সেখানে আবার রিকশা টিকসা কিছু নেই। কাঁচা মাটির রাস্তা দিয়ে সারা দিন হাঁটাহাঁটি করে কাহিল হয়ে গেছি। যান, আপনে হাত মুখ ধুইয়া আসেন, আমি ভাত তরকারি গরম করি। খেয়ে সিগারেট জ্বালিয়ে একটু টিভির সামনে বসলাম। রিনা আগে থেকেই কার্পেটে বসে টিভি দেখছিল। রিনাও বেশ দেখতে শুনতে খারাপ না। বড় বড় দুধ কামিজের বাধ মানতে চায় না, ওড়না ছেড়ে মাঝে মাঝেই বেরিয়ে আসতে চায়। হেনা আসার পর রিনা একটু আরাম পেয়েছে। এর মধ্যে হেনা রান্নাঘরের কাজ সেরে এসে রিনার পাশে বসল। এদিকে আমার সমস্ত শরীর বিশেষ করে দুই পা ব্যাথায় টনটন করছে, কোমরেও কেমন লাগছে। সোফার হাতলে হেলান দিয়ে একটু কাত হয়ে টিভি দেখছি। একটা বাংলা সিনেমা চলছে। রিনাকে বললাম, এই রিনা আমার পা গুলি একটু টিপে দেতো। সারা দিনের ক্লান্তির পর রিনার পা টেপার আরামে চোখ প্রায় বন্ধ হয়ে আসছে। হেনা বলল যান ভাই শুয়ে পড়েন, আপনেরে খুব ক্লান্ত লাগতেছে। হ্যাঁ যাই, আর একটু টিপে দিক। ওই ছেমরি ভাল কইরা টিপ। এমনে টিপে নাকি, সর তুই আমারে দে, দেখ কেমনে টিপে। বলেই ধাক্কা দিয়ে রিনাকে সরিয়ে দিয়ে ও নিজেই টেপা শুরু করল। হেনার উষ্ণ স্পর্শ পেয়েই সমস্ত শরীরে কেমন যেন একটা ভাব হলো। একটু পরেই সিনেমা শেষ। রিনা বলল আমি যাই শুই, বলেই উঠে চলে গেল। আমার ঘুম আসতে চাইছে। হেনাকে বললাম চল আমি শুই আর তুই পা টিপে দে। ঘুমিয়ে পরি। হ, তাই করেন, আপনের ঘুম আইতেছে বুঝছি। বিছানায় এসে শুয়ে পড়লাম। হেনা খাটের নিচে বসে হাঁটু পর্যন্ত পা টিপে দিচ্ছে। কিরে আর একটু উপরে দে না? বলার পর ও লুঙ্গির উপর দিয়ে টিপতে লাগল। আমি লুঙ্গিটা কোমর পর্যন্ত উঠিয়ে দিলাম। দে এবার কোমরে দে। এর মধ্যে এ পাশ ও পাশ করতে করতে লুঙ্গির গিঁট খুলে গেছে, কোন ভাবে কোমরে পেঁচিয়ে আছে। কোমর টিপা হলে আবার চিত হয়ে বললাম, দে আবার একটু এখানে দে, বলে কোমরের নিচে রান দেখিয়ে দিলাম। লুঙ্গিতো আগেই উঠান ছিল। ওই ফাঁকে ধোন মিয়া বের হয়ে আছে। আমি বুঝতে পারছি খাড়া হচ্ছে। আস্তে আস্তে আমার মনে কাম ভাব জেগে উঠছে। ধোন বাবু খাড়া হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে হেনার দুধের সাথে ছোঁয়া লাগছে। প্রতি রাতে অন্তত এক বার চুদি। তার মধ্যে আজ দুই রাত কোন চুদা চুদির কারবার নেই, ধোনের কি দোষ? এতো কাছে ভুদা থাকলে ধোন খাড়া না হয়ে পারে না। তার পর আবার মাঝে মাঝে অচেনা নতুন দুধের ছোঁয়া লাগছে। ধোন এক্কেবারে খাড়া মাস্তুলের মত হয়ে গেছে। ঘরে কোন লাইট নেই। পাশের ঘরে যেখানে খাবার টেবিল ওখানে লাইট জ্বলছে, তার থেকে যা আলো আসছে। চোখ মিটমিট করে দেখি হেনা মাঝে মাঝে ধোনের দিকে তাকায় আবার পায়ের দিকে। হাতেও কেমন একটা ছন্দহীন গতি, প্রায়ই থেমে যেতে চায়। বুঝলাম খাড়া ধোন দেখে ওর মনে কিছু ওলট পালট হচ্ছে। এবার ওর দিকে কাত হয়ে শুতেই ধোন গিয়ে লাগলো একেবারে দুধের সাথে। হাতটা টেনে ধোন ধরিয়ে দিয়ে বললাম এবার এটা একটু টিপে দে। ধরিয়ে দিতেই হেনা এমন ভাবে ধোন ধরলো আর ছাড়তে চাইছে না, ক্রমেই হাতের চাপ বাড়ছে। টেপাতো দূরের কথা ধোন ছাড়তেই চাইছে না। দেখি ও কি করে। বেশ কিছুক্ষন কেটে গেল। নাহ, কোন পরিবর্তন নেই, এক ভাবে লোহার মত শক্ত খাড়া ধোন ধরেই আছে। কিরে ধরে রেখেছিস কেন, টিপে দে। এইটা আবার কেমনে টিপে? কেন এই এতক্ষন যে ভাবে টিপলি। আচ্ছা থাক টিপতে হবে না, তুই এই রকম কর, বলে খ্যাঁচা দেখিয়ে দিতে চাইলাম। কিন্তু ও কিছুতেই হাত ঢিল দিচ্ছে না। বুঝলাম কত দিনের উপোষি কে জানে। উঠে বসে লুঙ্গিটা এক পাশে সরিয়ে রাখলাম, দরজা খোলা দেখে হঠাত রিনার কথা মনে হলো। না ও এতোক্ষনে ঘুমিয়ে পড়েছে, কাজেই ভয় নেই। এদিকে হেনা ধোন ধরেই রেখেছে কাজেই আমি বেশি সরতেও পারছি না। ওই ভাবেই ওকে ধরে আমিও ওর পাশে নিচে নেমে কার্পেটের উপর বসে টান দিয়ে শাড়ির আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের হুক খুলে ফেললাম। বাব্বা এতো বড় দুধ! মনে হয় যেন দুইটা ফুটবল ঝুলছে। দেখে অবাক হলাম। ওর শ্বাস বইছে খুব দ্রুত, শব্দ পাচ্ছি। দুধে হাত দিয়েই দেখি বোঁটাগুলি বুলেটের মত শক্ত হয়ে আছে। কিছুক্ষন টিপলাম। ও কিন্তু ধোন ছাড়ছে না। ক্রমেই চাপ বাড়ছে। ধোনের মাথায় ব্যাথা পাচ্ছি। খাড়া ধোন এমনভাবে চেপে ধরলে মাথায় ব্যাথা লাগে। ওটা এমন করে ধরে রেখেছিস কেন? তোর লাগলে বল দিয়ে দেই। এত বড় দুধ জীবনে দেখিনি। একটু খেতে ইচ্ছা হলো। বুলেটের মত শক্ত একটা বোঁটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম আর ও ঝাকি দিয়ে উঠল। আবার আর একটা চুষলাম। একটা একটা করে চুষছি আর হাতে টিপছি। এবার বিশাল দুই দুধ ধরে দুই বোঁটা এক সাথে নিয়ে চুষলাম। দুই হাত দিয়ে দুধের দু পাশ থেকে চেপে রেখেছি যেন বোঁটা সরে না যায়। দুই বোঁটা এক সাথে চুষা শুরু করতেই হেনা আর ঠিক থাকতে পারলো না। উহ উহ করছে, আর ওদিকে ধোনের উপর চাপ আরো বেশি হচ্ছে। না আর দেরি করা যায় না। ধোনের মাথা দিয়ে গরম শিরা গড়াচ্ছে। দুধ ছেড়ে দিয়ে ওকে শুইয়ে দিলাম। এই এতক্ষনে হেনা ধোন ছেড়ে দিল। ব্লাউজতো আগেই খোলা শুধু গায়ে আছে, কিন্তু দুই পাশে ঝুলছে। শাড়ি পেটিকোট উপরে উঠিয়ে দিতেই ও নিজে থেকে দুই পায়ের হাঁটু ভেঙ্গে উপরে তুলে পা ফাঁক করে দিল। আমি ওর ভুদার সামনে ধোন নিয়ে এক হাতে ধোনের মাথা দিয়ে ওর ভুদায় লাগাতেই দেখি সাগরের স্রোত বইছে, ভেজা চুপচুপে। কিছুক্ষন ভুদার দুই ঠোঁটের উপরে ঘসাঘসি করলাম, বিশেষ করে উপর ঠোঁটের সঙ্গযোগ যেখানে। ওদিকে ওর কোমর কেঁপে কেঁপে উঠছে। ঘসতে ঘসতেই পুচুত করে কাম রসে ভেজা ভুদার ভিতর মাথাটা ঢুকে গেল। আর দেরি করলাম না, দিলাম এক ঠাপ। এক ঠাপেই হেনার কুয়ার মধ্যে আমার বিখ্যাত ৮ ইঞ্চি ধোনের সবটুকই পক করে ঢুকে গেল। হেনা উহহহ বলে সুখের একটা মৃদু চিতকার দিল। কিছুক্ষন এই ভাবে ধরে রাখলাম, মাঝে মাঝে ধোন দিয়ে চাড়া দিচ্ছি। ও বলল কত্ত বড়!!! ওহহহহহহহহহ। এই বার শুরু করলাম ঠাপানি, মিনিটে ৫০/৬০ এর কম না। অনেকক্ষন ঠাপ মারলাম। কিরে কেমন লাগছে? খুব ভাল ভাইজান। এই বার ওর বুকে শুয়ে পড়লাম। পিঠটা একটু বাঁকা করে বিশাল দুই দুধের মাঝে মাথা রেখে ওকে দুই হাত দিয়ে জাপটে ধরে আবার কিছুক্ষন ঠাপ মারলাম। ওর ভুদা থেকে ফচফচ ফচফচ শব্দ হচ্ছে। এবার মাথাটা উঠিয়ে ওর কানের কাছে মুখ এনে জিজ্ঞ্যেস করলাম কত দিন পর ঠাপ খেলি? এই ধরেন আপনাগো এইখানে যতদিন ধইরা আইছি। তার মানে এর আগের সাহেব তরে চুদতো? হ, রোজ না হইলেও ২/৩ দিন পরে পরেই। ওই বেগম সাব খুব কড়া। এই বেগম সাহেবের মত নরম না। তয় বেগম সাবতো চাকরী করে। উনি যখন বাসায় থাকত না তখন সুযোগ পাইলেই সাহেব আমারে ডাইকা বিছানায় যেইখানে বেগম সাহেবরে চুদে, ওইখানে নিয়া যাইত। নিয়া কি করত? কোন জবাব নেই। কিরে কথা বলছিস না কেন? চুদত? তাইলে কি বসাইয়া রাখত নাকি, এইডা আপনে বুঝেন না? এমন সময় রিনা ডাকল আফা, ও আফা, আপনে কই গেলেন? ডাকতে ডাকতেই খোলা দরজা দিয়ে ঢুকেই মেঝেতে প্রায় নগ্ন আমাদের যুগ্মভাবে দেখেই চট করে বের হয়ে গেল। আমি তাড়াতাড়ি হেনার ভুদা থেকে ধোন বের করে লুঙ্গি না নিয়েই ঘর থেকে বের হলাম। রিনার উপর আমার অনেক দিনের লোভ ছিল, যে খাড়া দুধ! শুধু বৌয়ের বাড়ির এলাকার মানুষ বলে মান সন্মানের ভয়ে কিছু করিনি আর তা ছাড়া ওর বোনতো আর অভুক্ত রাখেনি। যখন যা চেয়েছি তাই দিয়েছে। ঘরের খেয়ে পেট ভরলে কি আর হোটেলের খাবারে মন চায়? কিন্তু আজ? এখন উপায় কি? কোন সাক্ষী রাখা যাবে না। যেভাবেই হোক ওকেও এর মধ্যে জড়াতে হবে নইলে ওর আফা এলেই বলে দিবে। ঘর থেকে বের হয়েই সোজা ওর ঘরে গিয়ে ওকে ধরে টেনে নিয়ে আসতে চাইলাম। ও কিছুতেই আসবে না। আমার লুঙ্গি ছাড়া নগ্ন শরিরের দিকে দেখেই বললো আমি যাবো না। আয়, জোর করেই টেনে নিয়ে এলাম। এখানে এসে দেখি হেনাকে যেভাবে রেখে গেছি ও ওই ভাবেই পড়ে আছে। আমাদের দেখে উঠে রিনার কামিজের চেইন ধরে টেনে জোরাজোরি করে খুলে ফেললো। রিনা খুবই জোরাজোরি করছিলো কিন্তু হেনার জোরের সাথে পেরে উঠেনি। কামিজ খোলার সাথে সাথেই হেনা আমাকে বলল, ভাইজান আপনে অর দুধে চুষন দেন, দেখেন কেমনে ঠান্ডা হয়। তাই করলাম, ওর দুধের বোঁটাগুলি বেশ বড় বড়। রিনা সাথে সাথে দুই হাতে দুধ ঢেকে রাখতে চাইল কিন্তু হেনা আবার ওর একটা হাত চেপে ধরে রাখল। আমি আর দেরি না করে ওর অন্য হাত ধরে রেখে একটা বোঁটা মুখে পুরে দিলাম, চুষতে খুব আরাম। রিনা টেনে ছাড়িয়ে নিতে চাইলেই দিলাম এক কামড়। আর এক হাতে ওর অন্য দুধ টিপতে লাগলাম। দুধে কামড় খেয়ে ও নিস্তেজ হয়ে গেল। ওর দুধ বেশি জোরে টিপা যাচ্ছে না, ভিতরে বিচি, নতুন দুধতো, কেউ এখনো টিপেওনি বা চুষেওনি। আমি রিনার দুধ চুষছি আর ওদিকে হেনা রিনার পাজামা খুলে ওর ভুদা হাতিয়ে দিচ্ছে। একটু পরে হেনা বলল নেন ভাইজান দেখেন, এই বার ওরে দেন, দেখেন ভিজা গেছে। হাত দিয়ে দেখি সত্যিই ভিজে গেছে, জোয়ার এসেছে। দুধ ছেড়ে রিনার দুই পায়ের ফাঁকে বসলাম। এর মধ্যে জোরাজোরি করতে করতে ধোন মিয়া একটু ঝিমিয়ে পড়েছিল, দুধ খেয়ে আবার জেগে উঠেছে। রিনার ভুদা ফাঁক করে ধরে ধোনের মাথা দিয়ে ঠ্যালা দিলাম কিন্তু নতুন ভুদার ভিতর সহজে ঢুকল না। আরো জোরে ঠ্যালা দিয়ে ঢুকাতে হলো, তাও শুধু মাথাটা ঢুকল। আর রিনা ব্যাথায় উহ বলে উঠল। হেনা বলে এই মাগী চুপ, দেখ এহন বুঝবি কেমন মজা লাগে। রিনার আর কোন সাড়া নেই, চুপ করে পড়ে আছে। এই বার আস্তে আস্তে ঠ্যালা দিয়ে দিয়ে পুরোটা ঢুকিয়ে দিলাম। ইসসসসসসস নতুন ভুদার মজাই আলাদা! এক্কেবারে টাইট, যেন ধোন মিয়াকে কামড়ে ধরে রাখতে চাইছে। শুরু করলাম ঠাপানি। মাগী প্রথমে একটু কোত কোত করে ছিল, ঠাপানি খেয়ে থেমে গেছে। অনেকক্ষন ঠাপানর পর হেনা বলল, দেন ভাই এই বার আমারে আর একটু দেন। আমার আর বেশি লাগব না, একটুখানি হইলেই হইবো। রিনার ভুদা ছেড়ে হেনার ভুদায় ঢুকিয়ে দিযে আবার ঠাপালাম কিছুক্ষন। হেনার পুরানা ভুদা ঢিল হয়ে গেছে, বেশি মজা পাচ্ছিলাম না। কিরে তর হয়েছে? কন জবাব পেলাম না তবুও এখন রিনার ভুদাই মজা লাগছে। তাই হেনার ভুদা থেকে ধোন টান দিয়ে বের করে দিলাম রিনার ভুদায় ঢুকিয়ে। একটু ঠাপানো্র পর মাল বের হবার সময় হলো। হেনাকে জিজ্ঞ্যেস করলাম, শিরা খাবি কে? কি ভাই মাল বাইর হইবো? হ্যাঁ। অর ভিতরে দিয়েন না, ওর নতুন ভুদা। গাভীন হইয়া যাইব, শেষে এক বিপদে পড়বেন, আমার ভিতরে দেন। ওই মাগী ছাড়, ভাইজানের ধোন ছাইরা দে, দেন ভাই আমারে দেন। বলেই জোর করে রিনার ভুদা থেকে ধোন টেনে বের করে নিজের ভুদায় ঢুকিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞ্যেস করলাম তুই যে নিবি তোর পেট হবে না? পেট বাজতে দিলেতো? দেহেন কি করি। আপনে খালি অর দুধ চুষতে থাকেন। কিছুক্ষন ঠাপ দেয়ার পর যখন মাল বেরিয়ে আসার আগে ধোনের চরম অবস্থা, চরম লোহার মত শক্ত হয়ে গেল ঠিক তখনি হঠাত করেই ভুদা থেকে ঝটকা দিয়ে ধোন বের করে মুখে ভরে চুষছে আর ধোনের গোড়া ধরে খেঁচতে লাগল। আর সাথে সাথেই চিরিক চিরিক করে মনে হলো আধা কাপের মত ধাতু বের হয়ে গেল। ধাতু বের হবার পর ধোনের কাঁপুনি থামলে মুখ থেকে ধোন বের করে ঢোক গিলে সব মাল খেয়ে নিল আর আমাকে রিনার দুধ ছেড়ে দিতে বলেই রিনার মাথা ধরে টেনে এনে ধোনটা ওর মুখে ভরে দিতে চাইল। রিনা মুখ খুলছে না। দাঁত কামড়ে আছে, মুখ খুলতে চাইছে না। নে মাগী খাইয়া দেখ, এ আবার আলাদা মজা। মুখের দুই পাশের চোয়ালে চাপ দিয়ে মুখ খুলে পট করে ও নিজেই ধরে ধোনটা রিনার মুখে ভরে বলল, নে এবার চুষ আচুদা মাগী। চুইষা দেখ কত মজা। জীবনেতো কোন দিন ধোন খাইয়া দেখস নাই, বুঝবি কেমনে। খা, কাইল আবার যখন চুদবো তখন তুই মাল খাবি, দেখবি কেমন মজা।
নটি শটি জোকস . . .
জুলি
লেসবিয়ান সেক্স কাহিনী
মাই গুলো
হাড়ভাঙ্গা খাটুনি
ধবধবে ফর্সা
ওর নাম তৃষ্ণা
বাসায় নেই
ধর্ষন করবো
কেউ জানবে না
Categories
Aktushuk
Recent Posts
Top Rated
H4
H5
H6
internal links
address | anchor text |
---|---|
http://aktushuk.wordpress.com/ | aktushuk |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/04/15/%e0%a6%8f%e0%a6%a4%e0%a7%8b-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%a6%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%a7%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%96%e0%a6%be/ | এতো কাছে ভুদা থাকলে ধোন খাড়া না হয়ে পারে |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/04/15/%e0%a6%8f%e0%a6%a4%e0%a7%8b-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%a6%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%a7%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%96%e0%a6%be/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/08/29/1984/ | নটি শটি জোকস . . |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/08/29/1984/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%9c%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%bf/ | জুলি |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%9c%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%bf/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80/ | লেসবিয়ান সেক্স |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a7%8b/ | মাই |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a7%8b/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be-%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf/ | হাড়ভাঙ্গা |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be-%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%a7%e0%a6%ac%e0%a6%a7%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%ab%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%be/ | ধবধবে |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%a7%e0%a6%ac%e0%a6%a7%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%ab%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%be/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%93%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%a4%e0%a7%83%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%a3%e0%a6%be/ | ওর নাম |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%93%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%a4%e0%a7%83%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%a3%e0%a6%be/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%87/ | বাসায় |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%87/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%a7%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%ac%e0%a7%8b/ | ধর্ষন |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%a7%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%ac%e0%a7%8b/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%89-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be/ | কেউ জানবে |
http://aktushuk.wordpress.com/category/uncategorized/ | Uncategorized |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%89-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be/#respond | Leave A Comment |
http://aktushuk.wordpress.com/page/2/ | |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/08/ | August 2011 |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/ | July 2011 |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/06/ | June 2011 |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/05/ | May 2011 |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/04/ | April 2011 |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/08/29/1984/ | নটি শটি জোকস . . |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%9c%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%bf/ | জুলি |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80/ | লেসবিয়ান সেক্স |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a7%8b/ | মাই |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be-%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf/ | হাড়ভাঙ্গা |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%a7%e0%a6%ac%e0%a6%a7%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%ab%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%be/ | ধবধবে |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%93%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%a4%e0%a7%83%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%a3%e0%a6%be/ | ওর নাম |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%87/ | বাসায় |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%a7%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%ac%e0%a7%8b/ | ধর্ষন |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/22/%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%89-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be/ | কেউ জানবে |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/18/%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%a7-%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%ae%e0%a6%a7%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a7%9c%e0%a6%bf/ | দুধ যেন মধুর |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/18/%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be/ | কোন সমস্যা |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/18/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%9f/ | বিজয় |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/18/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%a4-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%b2%e0%a7%8b-2/ | মাথায় ভুত চাপলো |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/07/18/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%a4-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%b2%e0%a7%8b-1/ | মাথায় ভুত চাপলো |
http://aktushuk.wordpress.com/2011/08/ | |
javascript:void(0) | Follow |
external links
address | anchor text |
---|---|
http://s05.flagcounter.com/more/YOx | free counters |
http://wordpress.com/?ref=footer | Blog at WordPress.com |
http://theme.wordpress.com/themes/black-letterhead/ | Black-LetterHead |
http://ulyssesonline.com/ | Ulysses Ronquillo |
http://wordpress.com | Powered by WordPress.com |